স্থান-কাল-পাত্র ভেবে প্রেম হয় না। আবার সহকর্মীকে মন দেওয়ার বিষয়টিও নতুন নয়। আগেও বহুবার হয়েছে। অনেকে সংসারও পেতেছেন পরে। তবে সব সম্পর্কের ধরন এক হয় না। এক জায়গায় কাজ করতে করতে একে অন্যের সঙ্গে সর্ম্পক গড়ে উঠতেই পারে।
তবে তা ব্যক্তিগত পর্যায়ে নিয়ে যাওয়ার যোগ্য কি না, বিচার করে দেখা জরুরি। নয় তো এমন সম্পর্ক কর্মক্ষেত্রে সমস্যার কারণ হয়ে উঠতে পারে। তাই সহকর্মীর সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে জড়ানোর পর কয়েকটি বিষয় সব সময় মাথায় রাখা জরুরি-
অফিসে পেশাদার থাকুন
কর্মক্ষেত্রে ব্যক্তিগত সম্পর্কের কোনো জায়গা নেই। সম্পর্কের উদ্যাপন বাইরে করুন। অফিসে তিনি শুধুই আপনার সহকর্মী। কাজ এবং অফিস সংক্রান্ত কোনো কথাবার্তা ছাড়া অফিসে ব্যক্তিগত আলাপচারিতা এড়িয়ে চলুন।
সম্পর্ককে প্রকাশ্যে আনবেন না
সহকর্মীর সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠলেও তা যথাসম্ভব আড়ালেই রাখুন। এ নিয়ে সহকর্মীদের সঙ্গে বেশি আলোচনায় না জড়ানোই শ্রেয়। তাতে কাজ ও ব্যক্তিগত জীবন শান্তিপূর্ণ থাকার সম্ভাবনা বেশি।
ইমেলে কথা নয়
কাজের ফাঁকেও কথা বলার দরকার হলে ভুলেও অফিসের মেইলে বার্তা লিখে পাঠিয়ে দেবেন না। অফিস চলাকালীন যতটা সম্ভব কম কথা বলার চেষ্টা করুন। অন্যদের সন্দেহের উদ্রেক হয় এমন কোনো কাজ না করাই ভালো।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।